The Unknown Facts About Byomkesh

বাঙালী গোয়ান্দাদের মধ্যে ব্যোমকেশ বেশ জনপ্রিয়। সিনেমা থেকে টেলিভিশন, ওয়েব সিরিজ সবেতেই দেখা যায় ব্যোমকেশ বক্সীকে। ব্যোমকেশ বক্সীর নানা জানা অজানা বিনোদনের কাহিনী যদি নিজের চোখে দেখতে চান। তবে অবশ্যই কিন্তু দেখতে ভুলবেন না এই ভিডিওটি। শুধু ভিডিও দেখলেই হবেনা। আপনি যদি ব্যোমকেশ ভালোবাসেন তাহলে অবশ্যই কিন্তু ভালোবেসে লাইক, কমেন্ট, শেয়ার আর সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না আমাদের চ্যানেল লিটারেসি প্যারাডাইস। প্রত্যেক ব্যোমকেশপ্রেমীদের দেখা উচিৎ আমাদের এই ভিডিও The Unknown Facts About Byomkesh

The Unknown Facts About Byomkesh {Tollywood Satkahan Episode 2}
Tollywood Satkahan is an entertainment programme. It is an…
YOUTUBE.COM

THE NEXT MOUNTAIN PROJECT

A Special Note: We are going to introduce a collection of English poems and stories in March/April (Tentatively). It will be a collection of ghost poems and stories. Name of this ebook edition will be “THE NEXT MOUNTAIN’. Articles are invited for this edition. We will published it in famous American distribution channels like lulu.com, nuke press, Amazon Kindle and Kobo, Apple itunes. our email id: literacyparadise@gmail.com

Editor: Literacy Paradise

Image may contain: one or more people and text

Shmaran- Bengali Documentary

লিটারেসি প্যারাডাইসের নিবেদন স্মরণ ডকুমেন্টারি ভিডিও। স্মরণ হলো একটি নতুন প্রতিষ্ঠান। কলেজের কয়েকজন পড়ুয়া ও তাদের ফেসবুক বন্ধুদের নিয়ে গড়ে উঠেছে এই প্রতিষ্ঠান। যাদের উদ্দেশ্য হলো রাস্তার ধারে বেড়ে ওঠা ফুটপাথ ও পথশিশু, আর্তপীড়িত, বঞ্চিত মানুষদের মুখে হাসি ফোটানো। গত ২১ শে নভেম্বর, মঙ্গলবার রাত প্রায় বারোটা। বাঁকুড়া শহরের মাচানতলা মোড় থেকে ছাত্রদের নিজেদের তৈরী সংগঠন ‘স্মরণে’র উদ্যোগে যাত্রা শুরু। পরে রানিগঞ্জ মোড়, নুনগোলা রোড, লালবাজার, স্টেশন চত্ত্বর হয়ে ভৈরব কালী মন্দির। এই সব এলাকায় বহু মানুষ রাস্তার ধারে, স্টেশনে কিংবা কোনও মন্দিরে চাতালে শুয়ে থাকেন৷ তাঁদের প্রত্যেকের হাতে খাবার ও শীতবস্ত্র তুলে দিলেন তারা। শীতের রাতে এমন শীত বস্ত্র উপহার পেয়ে বেজায় খুশি অসহায় মানুষগুলো৷ নিউজপেপারেও প্রকাশিত হয়েছে স্মরণের খবর। স্মরণ সত্যিই গর্বের সংগঠন। তাই তাদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাতে আমাদের ইউটিউব চ্যানেলের এই বিশেষ উপস্থাপনা। ভিডিওটি সকলের দেখা উচিৎ। ভিডিওটি লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করে জুড়ে থাকুন আমাদের সাথে। আর অবশ্যই কিন্তু সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না আমাদের চ্যানেল লিটারেসি প্যারাডাইস। আমাদের চ্যানেল ভিডিও সবার আগে দেখার জন্য বেল আইকনে ক্লিক করুন।

Shmaran- Bengali Documentary
Shmaran( Remember) is a bengali documentary short film. D.O.P- Subhojit Sar Script- Sumit Dey & Subhojit Sar Voice over- Sumit…
YOUTUBE.COM

Know India Episode 2 Script (History of Indian Literacy)

Literacy is the most important and powerful things in the world.It is fully essential to social and human developement in its ability to transform lives. Most important the comprehension of the structural implications of literacy. Literacy is the quality or state of being literate. Literacy is a key piece of helping people acheive their goals, develop their knowledge and potential,and participate fully in their community. Indian literacy is most powerful in all over the world. Indian literature refers to the literature produced in the Indian subcontinent until 1947 and in the Rebulic of India thereafter. The Republic of India has 22 officially recognised languages. In oldest India, earliest works of Indian literature were orally transmitted. The veda is first epic in sanskrit literature.Veda has 4 parts – Rig,Sama, Joju,Othorba. Veda is educational epic. It is a holy epic of Arya religions. Ramayana and Mahabharata is an ancient Indian epic poem. Ramayana was wrote by Valmiki Muni. Mahabharata was wrote by Vyasa Dev. In the 9th and 11th centuries appeared literacture in kannada and Telugu respectively. Later, Marathi, Odia,Bengali,Various dialects of Hindi, Persian and Urdu literature began to appear as well. Early in the 20th century, Bengali poet Rabindranath Tagore became India’s first nobel laureate. Bengali and Assamese has huge amount of literature. Highest literacy award getting Bengali and Assamese. There are so many strongest writer born in west Bengal, Tripura, Assam, Odisha. Telugu, Hindi, Tamil, Kannada, Malayalam has little amount of writer. But Punjabi, Monipuri, Meghaloyan language has some writer more than South Indian language and Hindi. Bengali writer, novelist and activitist Arundhati Roy is first Indian Man Booker winner. Man Booker is famous prize in the world It is a literacy prize awarded each year for the best original novel, written in the English language and published in UK. Arundhati Roy was awarded for his best novel ‘The God Of Small Things’ in 1997. Not only Arundhati Roy, Indian writer Kiran Desai & Arvind Adiga also awarded Man Booker Prize.

সাহিত্যের ডিফারেন্সিয়েশন

একজন বড় সাহিত্যিক হতে হলে যেমন তাকে হতে হয় একজন সাহিত্যের বড় সমালোচক ও বিচারক। জাজমেন্ট এর ক্ষমতা না থাকলে বড় সাহিত্যিক হওয়া খুব জটিল কাজ। একজন সাহিত্যিকের গুণমান কিভাবে প্রকাশ পায় তা জানা যায় এক্সপ্রেসিভ থিয়োরি থেকে। এ নিয়ে অনেক ভালো ভালো আলোচনা লিখেছেন লিও টলস্টয় ও সেলির মত মানুষগণ। লিও টলস্টয়ের মতে আর্ট বা সাহিত্যকে বিচার করা যায় পাঠক বা দর্শকদের চিন্তা ভাবনায়, লেখকের চিন্তা ভাবনা কতটা সংক্রামক হয়েছে তা থেকে। তিনি বলেছেন যে সাহিত্যের দুটি গুন থাকবে তা হল সংক্রামক এবং চিন্তা ভাবনার গুণ বা কোয়ালিটি অফ ফিলিংস। প্রশ্ন হল এই সংক্রমনতা আনবেন কী করে নিজের লেখায় এ নিয়ে তিনি বলেছেন এই সংক্রমনতাকে নির্ধারণ করে আপনার লেখার স্বতন্ত্রতা, স্পষ্টতা এবং আন্তরিকতা। আপনার লেখার সংক্রমনতা যত বেশি লেখার মানও তত উন্নত। আপনার চিন্তা ভাবনার গুণে থাকতে হবে প্রধানত দুটি বৈশিস্ট্য় তা হল ধর্মীয় বা স্পিরিচুয়াল চিন্তাভাবনা এবং সার্বজনীন চিন্তাভাবনা কারণ স্পিরিচুয়াল চিন্তা প্রকাশ করে একজনের ভালোবাসা ভগবানের প্রতি বা প্রতিবেশীদের প্রতি। এবং সার্বজনীন চিন্তা হল সবার প্রতি। লেখকের কল্পনাশক্তি, প্রতিভা ও আবেগপ্রবণতা। এই এক্সপ্রেসিভ থিয়োরি-ই নির্ধারণ করে আপনার লেখার রোমান্টিক টেম্পারমেন্ট। সেলির মতে মানুষের জীবনের অন্তরের সত্যতা হল অনুভূতি এবং ভাবাবেগ। কল্পনাশক্তিকে রাঙিয়েই একমাত্র অনুভূতি ও ভাবাবেগ আনা সম্ভব। এমনকি এই কল্পনাশক্তির সাথেই যোগাযোগ রয়েছে নৈতিকতার। কল্পনাশক্তিই একমাত্র আনতে পারে সত্যতা ও সুন্দরতা। সেলির মতানুসারে কল্পনাশক্তিই হল সর্বোত্তম নৈতিকতার অঙ্গ। তাই আপনার লেখায় এই সব বৈশিষ্ট্য আনার চেষ্ট করুন। বর্তমানে দেখেছি সবাই বই প্রকাশের জন্যই বেশি দৌড়ায় কিন্তু সাহিত্যকে উন্নয়নের আলোচনায় সবাই দেখায় অনীহা যে কারণে আজ সাহিত্যের বেশি ডিফারেন্সিয়েশন হচ্ছে না আর। যা একান্ত প্রয়োজন।

-অমিত দে

অগ্নিগর্ভ একাল

অগ্নিগর্ভ কয়েকটা প্রকৃতির সবুজ ঘামে
লালশিক্ত বর্ণমাখা বিস্তৃতির নীল আকাশে,
দুঃস্বপ্ন চন্দ্রভেজা চোখের অস্পষ্ট রাত
আমাদের ড্রাগন রূপে কুরে কুরে খায়।
মায়াময় পৃথ্বীর অন্ধকার অসহ্য অসাড়
ভয়ার্ত জাড্যে অসুস্থ অস্নাতক নিশাচর প্রাণ।
জাতিভ্রষ্ট কাল কেউটের জীর্ণ চিৎকার
প্রাণবন্ত বিষ দাঁত দোমড়ায় সভ্যতার।
জ্বালামুখ বর্জ্য বিদ্যুৎগর্ভ মেঘের মুখপাণে
মানবজাতির হিংস্র মিসাইল উড়ে চলে।
উর্দ্ধশ্বাসে রওনা দেয় এক ত্রৈকালিক উৎকণ্ঠা
ঘ্রাণের মতো তাড়া দেয় হানাবাড়ির বিভীষিকা।
চেনা মুখোশের আড়াল পূর্ণ হতবাক চিলেকোঠা
অচেনা বিকেলের উল্লাস শূন্য দানবীয় জেলখানা,
মাঝে মাঝে উদ্বিগ্ন অস্বস্তিকে ডেকে
হাড় ভাঙ্গা কঙ্কাল কুয়াশা হয়ে জাপটে ধরে।
অমাবস্যার নিশীথের ছায়াগুলো রক্ত চুষে খায়,
হৃদপিণ্ডের নাড়ির চাপে দমবন্ধ হয় এ সমাজটার।
….সুমিত দে….